Loading...

Wednesday, June 10, 2020

ওড়না (গল্প ও ঘটনা)

ওড়না
শ্রীজা ঘোষ সুর



তখনও ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে ওলি। শ্বশুরবাড়ির লোকের  কথাগুলো যেন শেল হয়ে বিঁধছে মনে। অনীককে বার বার একই কথা বলতে গেলে এবার সেও বিরক্ত হবে। কিন্তু এতে তার কি দোষ? এরকম অসভ্যের মতো কথা শুনলে কেই বা ঠিক থাকতে  পারে?
মাত্র তিন মাস হয়েছে বিয়ে হয়েছে অলির। বাবা মা, দাদা যথাসাধ্য দিয়েছে। গয়না, বাসন, বাহারি নমস্কারি, ঠাসা তত্ত্ব এছাড়াও আরো যা যা দেওয়া যায়। সাধ্য মতো সব দেওয়া হয়েছে অলির বাড়ি থেকে। না অনীকের বাবা মা কিচ্ছুটি চাননি। মানে এখনের যেটা হাল ফ্যাশান। আপনি আপনার মেয়েকে দেবেন। আমাদের ছেলের আর কি দরকার? সবই আছে তো। কিন্তু যত দিন যায় এই ফ্যাশানের খোলসটা রয়ে যায়। ভেতরটা বেরিয়ে পড়ে। অলির ক্ষেত্রও হলো ঠিক তাই। অষ্টমঙ্গলার পর থেকেই শুরু হলো চিরাচরিত বউ ও বউয়ের বাপের বাড়ির খুঁত ধরার কাজ। এ যেনো এক অঘোষিত নিয়ম। তুমি জখন এসেই পড়েছ তখন বলি কাঠে গর্দান তো তোমাকে দিতেই হবে। তাই কিছুদিন যেতে না যেতেই ওলির শাশুড়ি ও শ্বশুর বাড়ির আত্মীয়স্বজন সেই চিরাচরিত ধর্ম পালন শুরু করলো। অলির শাশুড়ির পছন্দ হয়নি বাপের বাড়ি থেকে আনা কোনো কিছুই। উঠতে বসতে বলেন, তোমার বাপেরবাড়ি থেকে অনিকে যে আংটিটা দেওয়া হয়েছে সেটা যেন বড্ড হালকা। তা দিলেন যখন মন খুলেই দিতে পারতেন। 
কখনো বা বলে বসেন “তা বৌমা তোমার দাদা তো বড় চাকরি করে তা আলমারিটা অমন ছোট কোনো? লজ্জায় তো সকলের সামনে মাথা হেট করে দিলে।“ আজ শাশুড়ির ছোটভাজ তনু এসেছেন। বিয়েতে আসতে পারেননি তাই আজ এসেছেন নতুন বউয়ের মুখ দেখতে। নমস্কারিতে আনা দামি জামদানিটা দিয়েই ওলির সামনেই শাশুড়ি মুখ চোখ ঘুরিয়ে শুরু করলেন  “ নাও তনু ধরো। কি আর বলবো। নমস্কারি দিয়েছে দেখো। মানুষকে কি দিতে হয়, আর না হয় জানেনা বোধহয়।“ 
ওলি আর চোখে জল ধরে রাখতে পারেনি। ছুটে বেরিয়ে গেছে পেছনের বাগানে। তখন সন্ধে সাতটা। বেশ অন্ধকার। হঠাৎ যেন কে ওড়না ধরে টানলো। অনি কি তাহলে অফিস থেকে ফিরে এলো। পেছন ফিরে অনিকে জড়িয়ে অঝোরে কাঁদতে যাবে ওলি, কিন্তু কই কোথাও তো কেউ নেই। এবার জোরে ওড়না সমেত চাপ পড়লো গলায়। উফফ আর তো ছাড়ছে না। কোনো রকমে পেছনে ফিরলো। একি ! এ কাকে দেখছে !! আলো ছায়ায় স্মৃতিপর্ণার অবয়ব মনে হচ্ছে না? হ্যাঁ। একদম ঠিক। চিনতে একটুও ভুল হচ্ছে না। আজকের দিনেই তো।
 স্মৃতিপর্ণা মানে ওলির বৌদি। আজকের দিনেই দু বছর আগে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছিল। তখন মাত্র এক বছর বিয়ে সম্পূর্ণ হয়েছিল তার দাদা বৌদির। তখন তার বৌদি সন্তানসম্ভবাও ছিল।
কিরে ওলি? আমি এসেছিরে। সংসার কেমন করছিস জানতে খুব ইচ্ছে করছে। হিসহিস করে বলে উঠলো স্মৃতিপর্ণা। কথা বলতে পারছেনা ওলি। ওড়নার ফাঁসটা যেন ক্রমশ শক্ত হয়ে আসছে। 
মনে আছে ওলি আমি কেমন চোখে সাজানো স্বপ্ন নিয়ে দাদার হাত ধরে তোদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। সবই ঠিক ছিল।  কিন্তু কি জানিস তো মায়ের ওই কথাগুলো না রোজ আমাকে বড়ই কষ্ট দিতো। মা, বাবা, শিক্ষা নিয়ে সবসময় কথা বললে বড্ড আঘাত পেতাম। তুইও যে বড্ড উস্কাতিস মাকে। তোর দাদা মায়ের মুখের ওপর কিছু বলবেনা বা তোকে চটাবেনা তা তো জানতাম। তাই বলা ছেড়ে দিয়েছিলাম। পুজোর তত্ত্ব এসেছিল আমার বাপের বাড়ি থেকে। তুই অমনি একের পর এক খুঁত বার করতে শুরু করলি। বললি সালোয়ারের সঙ্গে যে ওড়নাটা দেওয়া হয়েছে সেটা নাকি ছেঁড়া। আমি দেখেছিলাম ওড়নাটা তুই ছিঁড়েছিলিস। উস্কে দিয়ে মজা দেখতে চেয়েছিলিস। মা আমাকে এক ঘর লোকের সামনে কি অপমানটাই না করলো।  আর সহ্য করতে পারিনি রে। সেদিন রাতেই গলায় ফাঁস লাগালাম। বিশ্বাস কর খুব কষ্ট হয়েছিল। আরো কষ্ট হয়েছিল নিজের সন্তানকে মেরে ফেলছিলাম বলে।
হঠাৎই যেন আকাশ চূর্ণ করে স্মৃতিপর্ণার কান্নার শব্দ পাচ্ছে ওলি। তার সঙ্গে সঙ্গে ওড়নার প্যাঁচটাও যেন আরো শক্ত হতে থাকছে গলায়। 



Sunday, June 7, 2020

Reishi Mushroom could be an amazing solution for the improvement of overall health : Review of Ganoderma from Nature Sure



'Physical strength is the most important thing in life. This is true whether we want it to be or not.'
'In a healthy body there is always a healthy soul.'

These are only few quotes I shared with you. But if you go through these lines and think, then you can realise how true these lines are. So it is duty to keep our body healthy . we don't stay healthy we can never keep our immunity strong. For that we also need to lead a healthy lifestyle. 

               Along with healthy diet I started taking Ganoderma capsule from Nature Sure. It is Popularly known as Rishi Mushroom and also called as Mushroom of Immortality. They asked me to throw some light on the product. But before this review let us know what is Reishi mushroom. It is a fungus that contains chemical. It is generally used to cure Alzheimer's disease, prostrate cancer, diabetis, viral infections, insomnia, fatigueness, improves the function of immunity system and many more. They are often known as mushroom of immortality. Countries like Japan,India, Korea, China are using it medicinal purpose since years.



Uses Of Ganoderma Capsule

According to Nature Sure it is medically proven that  this capsule is able to improve stamina and energy level

Improves immune system. And we all know strong immune systemcan easily protect against harmful conditions and substance.

Fight against stress and fatigueness

helps to cure viral infectionslike flue, asthama , food poisoning.

It is said that taking Ganoderma capsule regularly can manage growth of tumor, supports conventional therapy for cancer and gives anti- HIV protection.  

It may have ability to subdue chest pain and shortness of breath.

Helps to fight against insomnia, cholesterol, nepphritis, hepatitis, arthritis, kidney, digestive diseases and many more.

Contains
This 100%  natural, effective and safe (as Nature Sure demands) capsule (each 500gm) contains Ganoderma lucidum.

My Experience

Taking it for more than three weeks. I am doing prettier good with it but that doesn't mean I have started noticing immense difference. Well everything needs to give some time to see the consequence. What good thing I found in it is definitely the upliftment of the mood and energy. Also having good sleep.

I experienced a mild amla like smell after opening the bottle. 

Appearance

Comes in a simple plastic bottle with golden cap with all instructions written on the label. Each bottle contains 60 capsules which are bright green in colour. When I open the cap I found all the capsules are well protected with cotton sheet. 

Precautions

Lactating and pregnant woman, infant and children or people on medication  must refrain from this capsule. Even if you are healthy then also consult doctor as I have, before taking this Ganoderma capsule.




















Saturday, May 30, 2020

সঠিক ডিগ্রী নেই। সোশ্যাল মিডিয়াতে রোষের মুখে সেলেব্রিটি ডায়েটেশিয়ান




তন্নী অপরূপা হতে কে না চায়। কিন্ত যদি 
ওজন বৃদ্ধি হতেই থাকে তাহলে তো সে গুড়ে বালি। তাই নিজের সঠিক চেহারা ধরে রাখতে আমরা দ্বারস্থ হচ্ছি ডাইটিশিয়ানদের কাছে। তবে সেখানেও কিন্ত পরীক্ষা দিতে হচ্ছে ধৈর্যের। কারণ এত তাড়াতাড়ি ওজন কমানো কখনোই সম্ভব না। তার জন্যে দরকার সময়। কিন্তু এতদিন সময় দিতেই অনেকে নারাজ। এখন বেশিরভাগ সময় মানুষ বুঁদ হয়ে থাকে সোশ্যাল মিডিয়াতে। আর এই সোশ্যাল মিডিয়াতেই মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই রোগা করে দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজ্ঞাপন দেখতে। সেই বিজ্ঞাপনের ভিত্তিতে অপরদিকের মানুষটিকে বিশ্বাস করেই সহজেই ধরা দিয়ে ফেলি আমরা। তবে বিজ্ঞাপন দাতার সঠিক জ্ঞান বা ডিগ্রী রয়েছে কিনা তা কিন্তু অজানাই থাকে। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে মাত্র কয়েকদিনের মাথায় ওজন কমানো যায় কিনা তাও কিন্তু আমরা ভেবে দেখিনা তন্নী হবার নেশায়।

ঠিক সেইরকমই স্বঘোষিত এক ডায়েটেশিয়ানের বিরূদ্ধে লোক ঠকানোর অভিযোগে ঝড় উঠলো ফেসবুকে। ওই ফেসবুকে একাংশের দাবি যে রুপশ্রী চক্রবর্তী নামক ওই স্বঘোষিত ডায়েটেশিয়ানের আদৌ কোনো সঠিক ডিগ্রি নেই। অথচ কয়েক বছর ধরেই সাধারণ মানুষের পাশাপাশি টলিউডের বহু সেলিব্রেটিও ওনার ক্লায়েন্ট হিসেবে রয়েছেন। 

সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেকেই দাবি তুলেছেন যে রুপাশ্রীর আদৌ কোনো নিউট্রিশন বা ডায়েটিং এর ওপর ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা নেই। না আছে ওনার সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড। তাহলে উনি কিসের ভিত্তিতে এভাবে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ডায়েটের পরামর্শ দিচ্ছেন? এক নিউট্রিশনের ছাত্রী জ্যোতিরময়ী ব্যানার্জী ফেসবুকে সাফ লিখে জানিয়ে দেন রুপশ্রী হাতুড়ে ডায়েটেশিয়ান যিনি কিনা মোটা টাকা নিয়ে মানুষকে বোকা বানাচ্ছেন। উনি মাস ক্যাম্পইন চালিয়ে রুপশ্রী কে ওনার ডিগ্রির বিষয় প্রশ্ন তুললে তিনি মেনেই নেন যে কোনো ডিগ্রি তাঁর নেই। এরপরই অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে রুপশ্রীর বিরুদ্ধে মুখ খোলেন অনেকে। অনিন্দিতা নন্দন নামে ওনার এক ক্লায়েন্ট জানান ওনার ওই ডায়েট চার্ট ফলো করতে গিয়ে শরীর খারাপ হয়ে গিয়েছে। প্রথমে টাকা ফেরত দেব বললেও পরে আর তা করছেন না। প্রসঙ্গত ডায়েট ফর এভার নামে একটি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ক্লায়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন তিনি। এই ঘটনার পর সঙ্গে সঙ্গে তা ডিলিট করে দেওয়া হয়।




তবে ছোট পর্দার অভিনেত্রী অনিন্দিতা রায়চৌধুরী যথেষ্ট খুশি রুপশ্রীর ডায়েট চার্ট পেয়ে। তিনি জানান যে আমি যখন ওর কাছে যাই এক বছর আগে তখন আমার শারীরিক অনেক সমস্যা ছিল। ওর ডায়েট চার্ট মেনে চলে আমি এখন অনেক ভালো আছি। আমার সত্যি কিছু যায় আসেনা যে ওর কাছে কি ধরণের ডিগ্রী আছে। কারণ আমি ভালো ফল পেয়েছি। আমি বাকীদেরটা বলতে পারবনা তবে আমাকে ও কোনোদিন কোনো সাপলিমেন্ট বা ওষুধ নিতে জোর করেনি। আমি যেমন ভাবে খেতে চেয়েছি ও ঠিক সেভাবেই ডায়েট চার্ট দিয়েছে।

এরপরই বং জার্নালের তরফ থেকে রুপশ্রীকে ফোন করলে জানা যায় তিনি অসুস্থ। তাঁর হয়ে কথা বলেন তাঁর ফিয়ান্সে দেবজয় মল্লিক। তিনি মেনে নেন যে নিজের ক্ষেত্রে ডায়েটেশিয়ান শব্দটা রুপশ্রী ব্যাবহার করে ভুল করেছে ঠিকই। কিন্তু তিনি সেই ভুলটা মেনে নেবার আগেই তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে হেনস্থা করা হয়েছে। তবে উনি অনলাইনে অবশ্যই এই বিষয়ে নিয়ে ডিপ্লোমা করেছেন। তাহলে উনি তা নিজের প্রোফাইলে দিলেন না কেন। দেবজয় মল্লিকের যুক্তি যেহেতু ওটা একটা ক্র্যাশ কোর্স তাই ওর সেটি দেবার কথা মাথাতেই আসেনি। মেনে নিচ্ছি যে এইভাবে ওর চার্ট করে দেওয়া উচিৎ হয়নি। এখন যদি ওই সার্টিফিকেটগুলি সোশ্যাল মিডিয়াতে দিয়েও দি তাহলেও জানি ট্রোল হবো। কারণ জানি ডায়েটেশিয়ান হওয়া যায়না এতে। তবে মিডিয়া চাইলে সার্টিফিকেট দেখাবো তবে আইনি পরামর্শ নিয়ে। 
 
বং জার্নাল এই বিষয় কথা বলে বিসিসিএল - এর ডায়েটেশিয়ান সঞ্চারি মুখার্জীর সঙ্গে। উনি জানান নিউট্রিশন নিয়ে এক বছরের ডিপ্লোমা তারাই করতে পারে যাদের সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড আছে। স্নাকোত্তর এই ডিপ্লোমাটি যদি কেউ করে থাকেন তবে সে নিজেকে ডায়েটেশিয়ান বলতেই পারে। তবে রেজিস্টার ডায়েটেশিয়ান হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে গেলে IDA থেকে RD পরীক্ষা পাশ করবে হবে। এ ছাড়াও হাসপাতালে যাদের নিয়োগ করা হয়ে তাদের আর ডি না থাকলেও এমএসসি-র পর ডিপ্লোমা অথবা ইন্টার্ন করা থাকে। তবেই কিন্ত তারা ডায়েটেশিয়ান। তবে আর.ডি দিতে হলে আগে পাঁচ বছর হাসপাতালে প্র্যাক্টিস করে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে হবে।
তবে রুপশ্রীর সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড নেই এবং যে সার্টিফিকেটগুলি আছে তার আদৌ কোনো রেকগনিশন আছে কিনা তা আগে দেখতে হবে। আর যদি সব ঠিক থেকেই থাকে তবে উচিৎ সেটিকে সামনে আনা।
আমরা সবসময় স্বাস্থ্য সম্মত ডায়েট দেবার চেষ্টা করি। একজন মোটা মানুষকেও দুম করে সব খাবার কমিয়ে দি না। ওনার কিছু কিছু ডায়েট চার্ট সামনে এসেছে। তাতে কিন্তু ব্যালান্স ডায়েট কিছু আছে বলে দেখলাম না। এটা বেশিদিন কেউ মানলে অপুষ্টিতে ভুগবেন। দশ পনেরো দিনে কখনো রোগ হওয়া সম্ভব না। যদি হয়ও থাকেন তবে তার পরিনাম খুব একটা ভালো হবেনা।
      
তাহলে সঠিক জ্ঞান ছাড়া ডায়েট চার্ট অনুসরণ করলে কি ক্ষতি হতে পারে?
নিউট্রিশানিস্ট শরণ‍্যা কুণ্ডু ( Msc in Clinical dietetics) জানান ডায়েট মানেই যে রোগা হতে হবেএ তা নয়। রোগা হতে হলেও তা বিজ্ঞান সম্মতভাবে করতে হয়। কাউকে ডায়েট চার্ট দিতে হলে আগে তার শারীরিক পরিস্থিতি, তার উচ্চতা, লিঙ্গ। এই সমস্ত বিবেচনা করে তবেই দেওয়া হয়। সাধারণ মানুষকেও এই বিষয়ে একটু সচেতন হতে হবে। 



 


 


Monday, April 27, 2020

করোনাতে কিভাবে সুরক্ষিত থাকবেন গর্ভবতীরা। বিশদে জানাচ্ছেন বিশিষ্ট গাইনি


এ যেন এক অসম লড়াই। চারপাশে যুদ্ধকালীন তৎপরতা। একটু অসাবধানতা। আর তাতেই মানব শরীরে অনায়াসে থাবা বসাতে পারে করোনা। 
এই নভেল করোনা ভাইরাসের জেরেই এখন থমকে গিয়েছে আমাদের জীবন। ছন্দপতন ঘটেছে আমাদের রোজকার চেনা জীবন যাত্রাতেও। আর এমন অবস্থায় গর্ভবতী যারা তাদের উদ্বিগ্ন হওয়া খুবই স্বাভাবিক। কতখানি ঝুঁকি রয়েছে। কি ভাবেই বা নিজেকে সুস্থ রাখবেন এই সময় তা নিয়ে বং জার্নালকে বিশদে জানালেন  ‌মৃগাঙ্ক মৌলি সাহা (Obstetrics and Gynaecology)

এই করোনা ভাইরাস থেকে একজন সাধারণ মানুষের যতটুকু থাকে, একজন গর্ভবতী মহিলারও ঠিক ততটুকুই ঝুঁকি থাকে। তবে দেখা গিয়েছে মা যদি আক্রান্ত হয়েও থাকেন তবে তা থেকে সদ্যোজাতোদের শরীরে প্রবেশ করতে পারেনি এই নভেল করোনা। বা এর দ্বারা কোনো গর্ভপাতের নজির এখনো পর্যন্ত মেলেনি।
তবে কথাতে আছে precaution is better than cure, তাই হবু মায়েরা যদি আগে থেকেই নিজেদের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনে তাহলে সংক্রমণ রোধ সম্ভব হবে। যেমন খাওয়া দাওয়া। প্রচুর পরিমানে শাক সবজি খেতে হবে। আন্টি অক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে যা এই ধরণের রোগ ঠেকাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন সি রয়েছে এমন ফল খান। প্রয়োজনে ভিটামিন সি ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে।এছাড়াও ঘন ঘন জল খান। অর্থাৎ হবু মায়েদের প্রথম কাজটি হল নিজের সুস্বাস্থ্যের রক্ষণাবেক্ষণ করা। তার প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে স্বাস্থ্যকর খাওয়া। সামাজিক দূরত্ব অনুশীলন করা। 
সামান্য সর্দি কাশি হলেও দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে এতে ভয়ে পাবার কিছু নেই। করনাতে আক্রান্ত হলেও দেখা গিয়েছে যে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দ্রুত সেরে উঠেছে।  খেয়াল রাখতে হবে সর্দি কাশিতে কোনো শ্বাস কষ্ট হচ্ছে কিনা। চিকিৎসকের পরামর্শ মানুন। তেমন বুঝলে আগেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে যেতে হবে।
তবে মা কোনোভাবে আক্রান্ত হলে ডেলিভারির সময় কিছু জটিলতা আসতেই পারে। তাই আগে থেকেই চিকিৎসক কে জানিয়ে রাখুন। সে ক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা নিতে হতে পারে। এম্বুলেন্স ও হাসপাতাল কতৃপক্ষকেও জানিয়ে রাখুন। প্রয়োজনে বিশেষ প্রটেক্টিভ কিট ব্যাবহার করতে হবে। 

কি ভাবে সুরক্ষিত রাখবেন সদ্যোজাতদের

শিশুকে ধরার আগে বা তার ব্যাবহারের যে কোনো জিনিস ধরার আগে ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুন। 

সদ্যোজাতর সামনে কাশি বা হাঁচি এড়িয়ে চলুন।

প্রতিবার ব্যাবহারের পর শিশুর দুধের বোতল ও ব্রেস্ট পাম্প ভালো করে পরিষ্কার করে নেবেন।

শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় বা সামনে থাকার সময় অতি অবশ্যই মাস্ক ব্যাবহার করুন।




Wednesday, April 8, 2020

How to slow down Covid - 19 : As advice by Doctor



Right now we are living in a world which is facing the severe pandemic of Novel Corona Virus. The pandemic is observed to have different stages in the infection cycle. The stage three is most alarming when the community transfer starts in geometric proportion. Our country is now at stage two. Dr Mriganka Mouli Saha (Gynaecologist and Obstetrics) shared here important advices on how to prevent  pandemic from reaching stage three.


The pandemic is growing exponentially in almost every countries. But there are few countries which have significantly slowed down the pandemic spread. Recently we have come across a video and come to know that Czech Republic is one of those countries  which has significantly controlled the infection propagation. Here are the few process they follow to slow down the vivid corona virus. Social distancing by staying at home, by following strict hygienic process and by wearing mask while going out ( this mostly concerns aged and sick people who may be suspected).
Many people are contagious before they show any type of symptoms. 
According to Vladimir Zdimal ( Head of the dept of chemistry and Aerosol physics, Czech Academy of Sciences) even a simple homemade mask can prevent 100% of the droplets.

Here we asked Dr. Mriganka Mouli Saha how far this procedure can work to slow down the pandemic. According to Dr. Saha it can definitely be slowed down by maintaining social distance as primary step to cut down the growth. He advises us to avoid any kind of social gathering and proximity with strangers during this period. Go out only if there is any emergency. Even if you go out then don't forget to maintain at least 1 meter difference from another person. So that the droplets that are created while talking get settled down within the said distance. As a result you don't get in touch with the virus. 


Does wearing mask really beneficial? 

Yes definitely. Whenever you are leaving home you need to wear it. So that it could prevent the virus from entering through nose and mouth and then passing to the respiratory tract. But you don't need to wear it at home


What type of mask we should use?

People can use simple surgical mask. N - 95, N - 97 are only meant for doctors. But there are also some do's and don't of using mask. Avoid touching the mask once you wear it. 

Surgical masks are effective up to 8 hours. Don't forget to wash them with detergent after using.

What else we need to do?

Keep yourself clean. Use sanitizer with more than 70% of alcohol. Wash your hand with soap for more than 20sec. Otherwise it won't work.

Interview by Sreeja Ghosh Sur

Dr.Saha has also given valuable suggestion for pregnancy related issues during the lockdown condition.
We shall share his prescribed dos and dont's in our upcoming post...

Wednesday, March 25, 2020

করোনার জেরে বন্ধ হলো ফ্লিপকার্ট ও আমাজন



করোনার জেরে ইতিমধ্যেই একুশ দিনের জন্য লক ডাউন ঘোষণা করা হয়েছে গোটা দেশ জুড়ে। তবে ছাড় আছে মানুষের জরুরি পরিষেবাতে। ইতিমধ্যে amazon ও flipcart -এর মতো ই কমার্স ফার্মগুলো নতুন করে  গ্রাহকদের থেকে কোনো অর্ডার নিচ্ছে না মঙ্গলবার রাত থেকেই। 

ফ্লিপকার্টের  কর্পোরেট এফেয়ার প্রধান রাজনিশ কুমার ই মেল মারফত জানিয়েছেন যে যারা গ্রাহকদের কাছে সামগ্রী পৌছে দেবেন তাদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। 
আমাজনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে খুব জরুরি সামগ্রী ছাড়া তারা আর কোনো অর্ডার নিচ্ছেনা।

অন্যদিকে একই হাল বিগ বাস্কেট গ্রফার্স এর। বিগ বাস্কেট এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে সামগ্রী পৌঁছতে গিয়ে পুলিশের কাছে অকারনেই হেনস্থা হতে হয়েছে ডেলিভারি অফিসারদের।




Friday, March 13, 2020

স্রষ্টা ব্রহ্মাই জানেন গোপন কম্মটি । নিজেদের দোষ ঢাকতে এবার লেখিকাকেই কুৎসিত মন্তব্য


শ্রীজা ঘোষ সুর


পিকাসো বলেছিলেন "Good artists copy, great arists steal" তেমনই বাংলায় প্রবাদ আছে চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড় ধরা। কিন্তু শিবপ্রসাদ বাবু আর নন্দিতা দেবী বার বারই ধরা পড়ছেন নাকি নিছক কাকতালিও পরিণতি? ওনাদের ভাবখানা এমন যেন ছবির বিষয়বস্তু একটু বেশিই সাহিত্যের ভারে পক্ক তাই তাল বুঝে কোন লেখক তাল ঠুকে নাম কেনার ফন্দি আটছেন। যদিও কথায় আছে ঝুট বোলে কৌয়া কাটে, কিন্তু শেষমেষ ভারে কেটে যাচ্ছে বক্সঅফিসের জোরে  আর বেশিরভাগ লেখকই যখন কলম-পেশা মাস মাইনের জোরেই কলম চালিয়ে যান তখন কে সাহস পাবে দ্বন্ধে যেতে। 

উইন্ডোস প্রোডাকশনের সাম্প্রতিক ছবি "ব্রহ্মা জানেন গোপন কম্মটি" নিয়ে টলিপাড়ায় অনেক জল গড়িয়ে  গেছে বিগত কয়েকদিনে। এই সময়ের এক উল্লেখযোগ্য বেস্টসেলার লেখিকা, দেবারতি মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস "দিওতিমা" থেকে প্রায় অনেক অংশে চরিত্রায়ন, প্লট এবং সিকুয়েন্স ছবিটিতে মিলে যাচ্ছে। আসল ব্যাপার হল লেখিকার দৃষ্টিগোচর করেন প্রথমে তাঁর পাঠকরাই যখন উল্লেখ্য ছবিটির ট্রেলার প্রকাশ হয়। লেখিকা যথেষ্ট সচেতনভাবে তাঁর প্রকাশক, দীপ প্রকাশনীকে সব কিছু বারংবার জানতে তাঁরা প্রযোজক শিবপ্রসাদ মশাইকে জানাতে তিনি আশ্বস্ত করেন যে ছবির রূপরেখায় কোনোই মিল নেই যদিও ছবি ও গল্পের মূল উপজীব্য এক মহিলা যিনি অব্রাহ্মণ ও নারী হওয়া সত্ত্বেও সনাতন পুরোহিত সম্প্রদায় ও সমাজের বাঁধা কাটিয়ে কিভাবে পৌরহিত্য পেশায় নিজেকে পারদর্শী করে প্রতিষ্ঠিত হন। এই সময় নাকি প্রকাশকের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে একটি লেখা মুছে ফেলা হয় ও উইন্ডোজের কাছে ভুল স্বীকার করে পোস্ট ও করা হয়।



এরপর ছবি প্রকাশের পর গোপন কম্মটি নিয়ে আবারো পাঠকরাই লেখিকাকে অবহিত করেন আর তারপর তিনি একটি ফেসবুকে পোস্ট করে ওনার বিশ্বাসভঙ্গ ও হতাশার কথা জানান। এর আগেও সুুচিত্রা ভট্টাচার্য, লিনাদেবীর লেখার ছায়ায় ছবি করে নূন্যতম ক্রেডিটটুকু দেননি আর্থিক প্রাপ্য তো দুরস্ত। এর পরই লেখিকাকে উকিলের চিঠি পাঠানো হয় এই মর্মে, যার মূল অভিযোগ নাকি লেখিকা সোশ্যাল মিডিয়াতে অপপ্রচার চালাচ্ছেন আর ছবিটি নাকি কোনো ভাবেই গল্পের সঙ্গে মিল নেই। শুধু তাই নয় সোশ্যাল মিডিয়াতে তার লেখা নিয়ে নানান কুৎসা ও পোস্ট করে একপ্রকার কোনঠাসা করার প্রচেষ্টা শুরু হয় যাতে লেখিকা আরো বদ্ধপরিকর হয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আইনি লড়াইয়ে নামার তোড়জোড় শুরু করেছেন। এরই মধ্যে সমভাবাপন্ন ভুক্তভুগি লেখক সমাজকে নিয়ে একটি সংগঠনের রূপরেখাও তৈরি করছেন। শুধু তাই নয় উনি বাংলা লেখকদের জন্য প্রথম এজেন্সি বেঙ্গলিটেজের (দু  বছর আগে বইমেলায় যার সূচনা করেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের কন্যা দেবলীনা মুখোপাধ্যায় ও এই পোর্টালের স্রষ্টা প্রত্যয় সুর) সাথে যোগাযোগ করেছেন। 


দেবারতি বলছেন এমনিতেই লেখকদের রোজগারের দিকটা অবহেলিত। তার ওপর এই ধরণের ঘটনা মরার ওপর খাড়ার ঘা। এরপর একজন লেখকদের একা লড়াই করা খুব কঠিন। ফলে তাদের সেই লড়াই থেকে সরে আসতে হয়।  এই ধরণের প্রতারণা এড়াতে বা কপিরাইট  সুরক্ষিত করতে একটি ফোরামের খুব প্রয়োজন।
দেবলীনা মুখোপাধ্যায় জানান কপিরাইট লঙ্ঘন বহুদিন ধরেই চলছে।  যারা গল্প নিতে আসেন তারা  চুক্তিপত্রে এত কিছু দিয়ে দেন যে তা পড়ে দেখা সম্ভব হয়না লেখকদের। অনেকসময়  ছায়াছবির জন্য গল্প নিতে এসে  লেখকদের বিশ্বাস এবং আইনি অজ্ঞানতার সুযোগ নিয়ে তাদের অজ্ঞাতে ওয়েবসিরিজ এবং বিভিন্ন ভাষায় সিরিয়ালের সত্ত্বাধিকার নিয়ে নেওয়া হচ্ছে। দেওয়া হচ্ছে না যোগ্য পারিশ্রমিকও।

লেখিকা আরও জানান "আমার বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য করে ওনারা নিজেদের রুচি বুঝিয়েছেন। এর আগেও এরকম প্রতারণা করে ক্ষমতার জোর দেখিয়েছে। কিন্তু এবার সোচ্চার হবার পালা।"

তাঁর পাঠকরাই তাঁকে সাহস জুগিয়ে যাচ্ছেন এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে কারণ ক্লেপ্টোমানিয়া বার বার পার পেয়ে গেলে দাগিরা এরকম ভাবে লেখকদের প্রাপ্য অর্থ শুধু নয় সম্মানটুকু ও কেড়ে নিতে অন্যদেরও সাহস যোগাবেন । সোশ্যাল দেওয়ালে তরজায় অনেকেই উপন্যাসটি না পড়েই মন্ত্যব্য করছেন অথবা এরকমও বলছেন যে লেখাটির থেকে নাকি সিনেমাটা অনেক ভালো হয়েছে, যেটাতে সাদৃশ্য প্রকারন্তরে স্বীকার করেই নেওয়া হয়। 

একসময়ের রিমেক (তামিল থেকে হলিউড) থেকে বাংলা সিনেমা কনটেন্টে অনেক এগিয়েছে কিন্তু কিছু মানসিকতা এখনো বদলায়নি, যদি সিনেমার বাণিজ্যের কথাই ধরা হয়, উইন্ডোস যদি মনের জানালা খুলে দেবারতির মতো জনপ্রিয় লেখকদের যোগ্য সম্মানটুকু দিয়ে ছবির campaign এ সামিল করত তাহলে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় (প্রায় লক্ষাধিক ফ্যান ফলোয়ার) খ্যাতির জন্য টিকিট বিক্রি কয়েকগুন বাড়তো বই কমত না। শুধু তাই নয় এই নেগেটিভ পাবলিসিটির পর অনেকেই বক্সঅফিস থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে ভবিষ্যতেও এই সমীকরণটা কষার সদিচ্ছা নেই তাই বক্সঅফিসের অহংকার যে অনিত্য তা স্রষ্টা ব্রহ্মাই হয়তো জানেন।

Saturday, March 7, 2020

এই গরমে ত্বকের যত্নে সঙ্গে রাখুন আল্পস পাহাড়ের অ্যলোভেরা


শুষ্ক, স্বাভাবিক, বা তৈলাক্ত, ত্বকের ধরন যাই হোক না কেন এলোভেরার গুন ত্বকের যে কোনো সমস্যা নিমেষে সমাধান করে দিতে পারে। অতি পরিচিত এই ঘৃতকুমারী বা এলোভেরা জেল ত্বকের পাশাপাশি চুলেও নিয়ে আসে জৌলুস। 
এতরকম গুণে সমৃদ্ধ এলোভেরা জেল তাই এখন প্রসাধনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। বাজারেও তাই চলে এসেছে বিভিন্ন প্রসাধনী প্রতিষ্ঠানের এলোভেরা জেল। এরই মধ্যে আল্পস গুডনেস (Alps Goodness) নিয়ে এসেছে এলোভেরা জেল। ইতিমধ্যেই দারুন হিট করেছেে আল্পস গুডনেসের এই স্বচ্ছ জেলটি। খুব সামান্য লাগে এবং উপকারিতাও মেলে অল্প দিনেই। এ ছড়াও এটি সম্পূর্ণ ভাবে রসায়নমুক্ত এবং পেরাবেন (paraben) মুক্ত। তাই কোনোরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই বললে চলে। 




কি কি উপকারিতা

প্রথমত এটি যে কোনো ধরনের ত্বকের জন্যেই উপকারি।

রোদে পোড়া ত্বকে নিয়মিত লাগালে উপকার মিলবে। ব্রণ, একনে এমনকি বলিরেখা দূর করতেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও ত্বকের আদ্রতাও বজায় রাখে।
চুলের যে কোনো সমস্যাতেও এটি দারুন কার্যকরী।
খুশকি, চুল পড়া বা দুর্বল চুলের জন্য সপ্তাহে তিনবার এই জেলটি স্ক্যাল্প এবং চুলে এক ঘন্টা লাগিয়ে শ্যাম্পু করে নিলে এই সমস্যাগুলি থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া যায়।


Tuesday, March 3, 2020

কার অনুপ্রেরণা আজও উন্নয়নের পথে আলো দেখান রতন টাটাকে । অকপট স্বীকার ইনস্টাগ্রামে


মাত্র কয়েক মাস হয়েছে তিনি ইনস্টাগ্রামে যোগ দিয়েছেন। আর এই কয়েক মাসের মধ্যেই তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা পেরিয়েছে এক মিলিয়নের বেশী। আর হবেনাই বা কেন। তিনি যে রতন টাটা। বর্তমান বা যে কোনো প্রজন্মের কাছেই তিনি একজন অনুপ্রেরণা। জামসেট টাটা তাঁর অনুপ্রেরণা হিসেবে তিনি বার বার জামসেট টাটার নামই স্মরণ করেন। আজ এই প্রবাদপ্রতিম পুরুষের একশো একাশি তম জন্মদিন। তাই সেই উপলক্ষে ইনস্টাগ্রামে তিনি  পোস্ট করে জামসেট টাটার ছবি এবং অকপটে জানান যে তাঁর সহানুভূতি শীলতা এবং পরিশ্রম কিন্তু টাটাগোষ্ঠীর উন্নয়নের ভীত। তাঁর ব্যাবসায়িক পদ্ধতি এবং মানবপ্রেমের গুনটি চিরকাল আলো হয়ে পথ দেখাবে তাদের। https://www.instagram.com/p/B9RWGj_Hu6Q/?igshid=gj54ybmmu67r
এই পোস্টির পরেই একের পর এক শ্রদ্ধা জানিয়ে কমেন্টস করতে থাকে তাঁর ভক্তরা।

Thursday, February 6, 2020

What's Up Cafe : A Bewitching Experience Of Rooftop Lounge

My first visit to whatsUp Cafe with my family was to celebrate our 5th anniversary. The main attraction of this place is the rooftop sitting arrangement and live music. The ambience was excellent with panoramic view. But the live music was really average. The interior decoration is also appreciable. We first chose to sit on the rooftop. But it is winter and the breeze was too cold to sit outside with our kid. There's bar and hukka facilities too.

We chose Chicken tikka kabab for starter. The kabab was excellent and was served piping hot with loads of salad and sauce. The kabab was succulent and well cooked. It was so soft inside that easily get melted inside the mouth. My 3 years old daughter really enjoyed the dish as she was easily chewing it.



In the main course we tried Mixed Cantonese Pan fried noodles. It looks moist outside but inside it was crunchy. It was loaded with lots of mushroom and egg. But the amount of chicken and prawn was not enough.


But in total they serve ample amount of food. The main course was more than enough for two person. Foods were really scrumptious and non greasy. Water melon juice was average.

Location
This restro pub is located at Southern Avenue just opposite of Najrul Mancha (Gate - 2). Very near to Golpark and just 10 minutes walking distance from Lake Kali Bari.

P.C - Internet




Service
I am really impressed with their hospitality. All the staffs were polite and very professional. They also give special attention to kids. Even they offer welcome chocolate to my daughter.






Sponsored AD Space

Sponsored AD Space
See Your AD Here